কোর্স ডিটেইলস
Advanced Web Design
আজকের এই ডিজিটাল যুগে একটি ওয়েবসাইট মানে যেন একটি পরিচয়পত্র, একটি দোকান, বা একটি প্ল্যাটফর্ম—যা পুরো বিশ্বকে জানায় আপনি কে, কী করেন, আর কেন মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করবে। ঠিক এই মুহূর্তে, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি স্কিল যা শিখে আপনি হতে পারেন একদম আলাদা, এগিয়ে থাকা ও নিজের অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারিগর। আর এই সুযোগটাই আমরা দিচ্ছি ডিজিটাল ডিভাস-এর মাধ্যমে—বিশেষভাবে নারীদের জন্য সাজানো কোর্স।
🌟 কোর্সটি কেন শিখবেন?
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি স্কিল যা আপনাকে নিজের বা অন্যের অনলাইন উপস্থিতি গড়ে তুলতে সহায়তা করে। আপনি চাইলেই নিজের ডিজাইন করা ওয়েবসাইট দিয়ে পোর্টফোলিও বানাতে পারেন, কিংবা ক্লায়েন্টের সাইট তৈরি করে আয় শুরু করতে পারেন।
এই কোর্স শেখা মানে হলো—
- ক্রিয়েটিভ ও টেকনোলজির যুগল সমন্বয়ে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি
- ঘরে বসেই আয় করার পথ খোলা
- আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের এক চমৎকার উপায়
📚 কোর্সে আপনি কী কী শিখবেন?
আমাদের কোর্সে আপনি শিখবেন:
- ডোমেইন-হোস্টিং সেটআপ থেকে ওয়েবসাইট লাইভ করা পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়া
- WordPress দিয়ে কোডিং ছাড়াই ওয়েবসাইট তৈরি
- Elementor ও অন্যান্য ডিজাইন টুলসের ব্যবহার
- রেসপনসিভ ও ইউজার-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
- থিম কাস্টমাইজেশন ও প্লাগইন ব্যবহারের কৌশল
- পোর্টফোলিও, ব্লগ ও ই-কমার্স সাইট বানানো
- ওয়েবসাইট স্পিড অপটিমাইজেশন
- বেসিক UI/UX কনসেপ্ট
- লাইভ প্রজেক্টে হ্যান্ডস-অন প্র্যাকটিস
সব ক্লাসই হবে একদম সহজ ভাষায়, ধাপে ধাপে।
🚀 শেখার পরে কী হবে?
শেখার পর আপনি:
- ক্লায়েন্টের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করতে পারবেন
- নিজের ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা বাঁচাতে পারবেন
- ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রজেক্ট নিতে পারবেন
- চাইলে নিজের ডিজাইন সার্ভিস শুরু করতে পারবেন
- চাকরির ক্ষেত্রেও আপনি এগিয়ে থাকবেন
একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারা এখন নিজের জন্য দারুণ ক্ষমতা!
💰 টাকা আয় কেমন হবে?
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে কাজ শুরু করলে আয় রীতিমতো অভ্যাস হয়ে যায়। একজন দক্ষ ডিজাইনার প্রতিটি প্রজেক্ট থেকে $৫০ থেকে $৫০০ পর্যন্ত আয় করতে পারেন, আবার রেগুলার ক্লায়েন্ট থাকলে মাসিক আয় হতে পারে $৩০০ থেকে $১৫০০ বা তার বেশি।
একজন ওয়েব ডিজাইনার সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ২০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা বা তারও বেশি আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় কোম্পানিগুলোও এখন ডিজাইনার খুঁজছে প্রতিনিয়ত।
🔮 এই কোর্সের ভবিষ্যৎ কেমন?
আগামী ৫ বছরে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং স্কিলের চাহিদা শুধু বাড়বে—
প্রতিদিন লাখ লাখ ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। ব্যবসা, শিক্ষা, ব্লগ, ই-কমার্স—সবখানে ওয়েবসাইটের চাহিদা বাড়ছে।
- অনলাইন ব্যবসা বাড়ছে
- সবাই নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করতে চাইছে
- কোড ছাড়া ওয়ার্ডপ্রেসের মতো সহজ প্ল্যাটফর্মে ডিজাইনারদের প্রয়োজন প্রতিনিয়ত
এই ধারাবাহিকতায় ওয়েব ডিজাইনিং এর ভবিষ্যৎ আগামী পাঁচ বছরে আরও উজ্জ্বল ও চাহিদাসম্পন্ন হয়ে উঠবে। সুতরাং, এখন শিখলে ভবিষ্যতে পিছিয়ে পড়ার কোনো সুযোগই থাকবে না।
🧾 এতে নিজের কোনো ইনভেস্টমেন্ট লাগবে?
না, আপনার যদি একটা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকে, তাহলেই যথেষ্ট।
আমরা শেখাবো কীভাবে ফ্রি থিম, ফ্রি টুল ব্যবহার করে পেশাদার ওয়েবসাইট বানাতে হয়। WordPress ও Elementor-এর মতো টুলসের ফ্রি ভার্সন দিয়েই অসাধারণ কাজ করা সম্ভব।
কোর্সে অতিরিক্ত খরচ নেই, বরং আপনি শেখার মাঝেই নিজের ওয়েবসাইট বানাতে শুরু করবেন।
👩💼 এটা কি পেশা হিসেবে গ্রহণযোগ্য?
অবশ্যই। আপনি চাইলে ফুলটাইম ফ্রিল্যান্সার, চাইলে পার্টটাইম কাজ করতে পারেন।
অনেকে ওয়েব ডিজাইনিংকে পেশা হিসেবে নিয়ে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করছেন, ইন-হাউজ ডিজাইনার হিসেবেও চাকরি করছেন।
এটা এমন এক স্কিল যা আপনাকে স্বাধীনতা, আত্মবিশ্বাস ও ইনকাম—সব একসাথে দেবে।
👩👧👦 কোন নারীদের জন্য এই কোর্সটি উপযোগী?
- গৃহিণী যারা কিছু করতে চান
- ছাত্রী যারা পড়াশোনার ফাঁকে স্কিল তৈরি করতে চান
- প্রবাসী নারী যাদের হাতে সময় আছে
- যেসব নারী ছোট ব্যবসা করছেন ও নিজেই ওয়েবসাইট বানাতে চান
- সিঙ্গেল মাদার, অবসরপ্রাপ্ত বা বয়স্ক নারী, যারা আয় করতে চান ঘরে বসেই
🤝 আমরা কিভাবে সাপোর্ট দিব?
ডিজিটাল ডিভাস থেকে আপনি পাবেন:
- সপ্তাহে ২ দিন ক্লাস + ১ দিন প্র্যাকটিক্যাল সাপোর্ট
- লাইভ ও রেকর্ডেড ক্লাস
- ২৪/৭ সাপোর্ট গ্রুপ
- রিয়েল প্রজেক্টে কাজের সুযোগ
- ক্লাস শেষে অ্যাসাইনমেন্ট ও ফিডব্যাক
- নিয়মিত প্রজেক্ট ভিত্তিক গাইডলাইন
- প্রয়োজনীয় রিসোর্স ও কমিউনিটি সাপোর্ট
- কোর্স শেষে সার্টিফিকেট ও ক্যারিয়ার গাইডেন্স
আপনাকে একা শেখার জন্য ফেলে রাখা হবে না—আমরা থাকব আপনার পাশে সবসময়।
💖 আপনাকে শেখালে আমাদের লাভ কী?
আমরা চাই, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে বসেই ডিজিটাল স্বাধীনতা অর্জন করুক। নারীরা হোক স্বাবলম্বী, আত্মবিশ্বাসী এবং টেকনোলজিতে দক্ষ। আপনি সফল হলে, আপনার সফলতা আমাদের সার্থকতা।
আপনি শেখার পর আপনার গল্প হবেই আমাদের গর্বের জায়গা।
🔁 শিখে অন্যকে শেখাতে পারবেন কি?
অবশ্যই! আপনি চাইলেই ভবিষ্যতে নিজেই ওয়েব ডিজাইন শেখানোর কোর্স চালু করতে পারেন, নিজস্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলতে পারেন বা নিজের কমিউনিটিতে শেখাতে পারেন।
✅ পরিশেষে একটাই কথা বলব
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং শেখা মানে শুধু একটি স্কিল অর্জন নয়, বরং নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়ার একটি শক্তিশালী পদক্ষেপ। ডিজিটাল ডিভাস-এর সাথে যুক্ত হয়ে চলুন নিজের ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ার পথ প্রশস্ত করি।
তাহলে দেরি না করে আজই যুক্ত হোন আমাদের ওয়েবসাইট ডিজাইনিং কোর্সে। নিজের পরিচয় নিজেই গড়ুন—ডিজিটাল জগতে, আত্মবিশ্বাসের সাথে!

ডিজিটাল জগতে নারীদের জন্য একটি সোনালী সুযোগ
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
ডিজিটাল ডিভাস – ক্রাশ কোর্স
📚 কোর্স মেয়াদ ও লক্ষ্য সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা
আমাদের এই কোর্সের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় দুই মাস, যাতে খুব কম সময়ের মধ্যেই আপনাদের A to Z সব বিষয় দ্রুত, কিন্তু পূর্ণাঙ্গভাবে শেখানো যায় — ইন শা আল্লাহ।
আমরা বিশ্বাস করি, শেখার গতি দ্রুত হলেও মানের কোনো আপস করা যাবে না। তাই আমরা চাই, আপনারাও সর্বোচ্চ মনোযোগ, নিয়মিত উপস্থিতি, এবং ভবিষ্যতে শেখানোর মানসিকতা নিয়ে আমাদের এই যাত্রায় অংশ নেবেন। কারণ, শিখে নিজে গড়ার পাশাপাশি অন্যকে গড়তে পারাটাই সত্যিকারের সফলতা।
💡 অধিকাংশ IT কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে ৩–৬ মাস সময় নিয়ে একটি কোর্স সম্পন্ন করে, সেখানে আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত কিন্তু দক্ষতার সঙ্গে শেখাতে — যেন আপনারা খুব শিগগিরই দক্ষতা অর্জন করে উপার্জনের পথেই পা রাখতে পারেন।
আমাদের লক্ষ্য একটাই —
আপনারা যেন পরিবার ও সমাজে একজন সম্মানিত, স্বাবলম্বী এবং দায়িত্ববান ফিনান্সিয়াল সাপোর্টার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন।
আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা, একাগ্রতা এবং শেখার আগ্রহই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।
🌟 চলুন, একসাথে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাই।
আজকের এই ডিজিটাল যুগে একটি ওয়েবসাইট মানে যেন একটি পরিচয়পত্র, একটি দোকান, বা একটি প্ল্যাটফর্ম—যা পুরো বিশ্বকে জানায় আপনি কে, কী করেন, আর কেন মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করবে। ঠিক এই মুহূর্তে, ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি স্কিল যা শিখে আপনি হতে পারেন একদম আলাদা, এগিয়ে থাকা ও নিজের অর্থনৈতিক উন্নয়নের কারিগর। আর এই সুযোগটাই আমরা দিচ্ছি ডিজিটাল ডিভাস-এর মাধ্যমে—বিশেষভাবে নারীদের জন্য সাজানো কোর্স।
🌟 কোর্সটি কেন শিখবেন?
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি স্কিল যা আপনাকে নিজের বা অন্যের অনলাইন উপস্থিতি গড়ে তুলতে সহায়তা করে। আপনি চাইলেই নিজের ডিজাইন করা ওয়েবসাইট দিয়ে পোর্টফোলিও বানাতে পারেন, কিংবা ক্লায়েন্টের সাইট তৈরি করে আয় শুরু করতে পারেন।
এই কোর্স শেখা মানে হলো—
- ক্রিয়েটিভ ও টেকনোলজির যুগল সমন্বয়ে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি
- ঘরে বসেই আয় করার পথ খোলা
- আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের এক চমৎকার উপায়
📚 কোর্সে আপনি কী কী শিখবেন?
আমাদের কোর্সে আপনি শিখবেন:
- ডোমেইন-হোস্টিং সেটআপ থেকে ওয়েবসাইট লাইভ করা পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়া
- WordPress দিয়ে কোডিং ছাড়াই ওয়েবসাইট তৈরি
- Elementor ও অন্যান্য ডিজাইন টুলসের ব্যবহার
- রেসপনসিভ ও ইউজার-ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
- থিম কাস্টমাইজেশন ও প্লাগইন ব্যবহারের কৌশল
- পোর্টফোলিও, ব্লগ ও ই-কমার্স সাইট বানানো
- ওয়েবসাইট স্পিড অপটিমাইজেশন
- বেসিক UI/UX কনসেপ্ট
- লাইভ প্রজেক্টে হ্যান্ডস-অন প্র্যাকটিস
সব ক্লাসই হবে একদম সহজ ভাষায়, ধাপে ধাপে।
🚀 শেখার পরে কী হবে?
শেখার পর আপনি:
- ক্লায়েন্টের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করতে পারবেন
- নিজের ব্যবসার জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা বাঁচাতে পারবেন
- ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে প্রজেক্ট নিতে পারবেন
- চাইলে নিজের ডিজাইন সার্ভিস শুরু করতে পারবেন
- চাকরির ক্ষেত্রেও আপনি এগিয়ে থাকবেন
একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারা এখন নিজের জন্য দারুণ ক্ষমতা!
💰 টাকা আয় কেমন হবে?
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে কাজ শুরু করলে আয় রীতিমতো অভ্যাস হয়ে যায়। একজন দক্ষ ডিজাইনার প্রতিটি প্রজেক্ট থেকে $৫০ থেকে $৫০০ পর্যন্ত আয় করতে পারেন, আবার রেগুলার ক্লায়েন্ট থাকলে মাসিক আয় হতে পারে $৩০০ থেকে $১৫০০ বা তার বেশি।
একজন ওয়েব ডিজাইনার সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ২০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা বা তারও বেশি আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় কোম্পানিগুলোও এখন ডিজাইনার খুঁজছে প্রতিনিয়ত।
🔮 এই কোর্সের ভবিষ্যৎ কেমন?
আগামী ৫ বছরে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং স্কিলের চাহিদা শুধু বাড়বে—
প্রতিদিন লাখ লাখ ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। ব্যবসা, শিক্ষা, ব্লগ, ই-কমার্স—সবখানে ওয়েবসাইটের চাহিদা বাড়ছে।
- অনলাইন ব্যবসা বাড়ছে
- সবাই নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করতে চাইছে
- কোড ছাড়া ওয়ার্ডপ্রেসের মতো সহজ প্ল্যাটফর্মে ডিজাইনারদের প্রয়োজন প্রতিনিয়ত
এই ধারাবাহিকতায় ওয়েব ডিজাইনিং এর ভবিষ্যৎ আগামী পাঁচ বছরে আরও উজ্জ্বল ও চাহিদাসম্পন্ন হয়ে উঠবে। সুতরাং, এখন শিখলে ভবিষ্যতে পিছিয়ে পড়ার কোনো সুযোগই থাকবে না।
🧾 এতে নিজের কোনো ইনভেস্টমেন্ট লাগবে?
না, আপনার যদি একটা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকে, তাহলেই যথেষ্ট।
আমরা শেখাবো কীভাবে ফ্রি থিম, ফ্রি টুল ব্যবহার করে পেশাদার ওয়েবসাইট বানাতে হয়। WordPress ও Elementor-এর মতো টুলসের ফ্রি ভার্সন দিয়েই অসাধারণ কাজ করা সম্ভব।
কোর্সে অতিরিক্ত খরচ নেই, বরং আপনি শেখার মাঝেই নিজের ওয়েবসাইট বানাতে শুরু করবেন।
👩💼 এটা কি পেশা হিসেবে গ্রহণযোগ্য?
অবশ্যই। আপনি চাইলে ফুলটাইম ফ্রিল্যান্সার, চাইলে পার্টটাইম কাজ করতে পারেন।
অনেকে ওয়েব ডিজাইনিংকে পেশা হিসেবে নিয়ে বিদেশি ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করছেন, ইন-হাউজ ডিজাইনার হিসেবেও চাকরি করছেন।
এটা এমন এক স্কিল যা আপনাকে স্বাধীনতা, আত্মবিশ্বাস ও ইনকাম—সব একসাথে দেবে।
👩👧👦 কোন নারীদের জন্য এই কোর্সটি উপযোগী?
- গৃহিণী যারা কিছু করতে চান
- ছাত্রী যারা পড়াশোনার ফাঁকে স্কিল তৈরি করতে চান
- প্রবাসী নারী যাদের হাতে সময় আছে
- যেসব নারী ছোট ব্যবসা করছেন ও নিজেই ওয়েবসাইট বানাতে চান
- সিঙ্গেল মাদার, অবসরপ্রাপ্ত বা বয়স্ক নারী, যারা আয় করতে চান ঘরে বসেই
🤝 আমরা কিভাবে সাপোর্ট দিব?
ডিজিটাল ডিভাস থেকে আপনি পাবেন:
- সপ্তাহে ২ দিন ক্লাস + ১ দিন প্র্যাকটিক্যাল সাপোর্ট
- লাইভ ও রেকর্ডেড ক্লাস
- ২৪/৭ সাপোর্ট গ্রুপ
- রিয়েল প্রজেক্টে কাজের সুযোগ
- ক্লাস শেষে অ্যাসাইনমেন্ট ও ফিডব্যাক
- নিয়মিত প্রজেক্ট ভিত্তিক গাইডলাইন
- প্রয়োজনীয় রিসোর্স ও কমিউনিটি সাপোর্ট
- কোর্স শেষে সার্টিফিকেট ও ক্যারিয়ার গাইডেন্স
আপনাকে একা শেখার জন্য ফেলে রাখা হবে না—আমরা থাকব আপনার পাশে সবসময়।
💖 আপনাকে শেখালে আমাদের লাভ কী?
আমরা চাই, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে বসেই ডিজিটাল স্বাধীনতা অর্জন করুক। নারীরা হোক স্বাবলম্বী, আত্মবিশ্বাসী এবং টেকনোলজিতে দক্ষ। আপনি সফল হলে, আপনার সফলতা আমাদের সার্থকতা।
আপনি শেখার পর আপনার গল্প হবেই আমাদের গর্বের জায়গা।
🔁 শিখে অন্যকে শেখাতে পারবেন কি?
অবশ্যই! আপনি চাইলেই ভবিষ্যতে নিজেই ওয়েব ডিজাইন শেখানোর কোর্স চালু করতে পারেন, নিজস্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র খুলতে পারেন বা নিজের কমিউনিটিতে শেখাতে পারেন।
✅ পরিশেষে একটাই কথা বলব
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং শেখা মানে শুধু একটি স্কিল অর্জন নয়, বরং নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়ার একটি শক্তিশালী পদক্ষেপ। ডিজিটাল ডিভাস-এর সাথে যুক্ত হয়ে চলুন নিজের ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়ার পথ প্রশস্ত করি।
তাহলে দেরি না করে আজই যুক্ত হোন আমাদের ওয়েবসাইট ডিজাইনিং কোর্সে। নিজের পরিচয় নিজেই গড়ুন—ডিজিটাল জগতে, আত্মবিশ্বাসের সাথে!
📚 কোর্স মেয়াদ ও লক্ষ্য সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা
আমাদের এই কোর্সের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় দুই মাস, যাতে খুব কম সময়ের মধ্যেই আপনাদের A to Z সব বিষয় দ্রুত, কিন্তু পূর্ণাঙ্গভাবে শেখানো যায় — ইন শা আল্লাহ।
আমরা বিশ্বাস করি, শেখার গতি দ্রুত হলেও মানের কোনো আপস করা যাবে না। তাই আমরা চাই, আপনারাও সর্বোচ্চ মনোযোগ, নিয়মিত উপস্থিতি, এবং ভবিষ্যতে শেখানোর মানসিকতা নিয়ে আমাদের এই যাত্রায় অংশ নেবেন। কারণ, শিখে নিজে গড়ার পাশাপাশি অন্যকে গড়তে পারাটাই সত্যিকারের সফলতা।
💡 অধিকাংশ IT কোর্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে ৩–৬ মাস সময় নিয়ে একটি কোর্স সম্পন্ন করে, সেখানে আমরা চেষ্টা করছি দ্রুত কিন্তু দক্ষতার সঙ্গে শেখাতে — যেন আপনারা খুব শিগগিরই দক্ষতা অর্জন করে উপার্জনের পথেই পা রাখতে পারেন।
আমাদের লক্ষ্য একটাই —
আপনারা যেন পরিবার ও সমাজে একজন সম্মানিত, স্বাবলম্বী এবং দায়িত্ববান ফিনান্সিয়াল সাপোর্টার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারেন।
আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা, একাগ্রতা এবং শেখার আগ্রহই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।
🌟 চলুন, একসাথে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাই।

ডিজিটাল জগতে নারীদের জন্য একটি সোনালী সুযোগ
ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
ডিজিটাল ডিভাস – ক্রাশ কোর্স



