কোর্স ডিটেইলস

Ethical Hacking

প্রযুক্তির দুনিয়া যতই এগিয়ে যাচ্ছে, সাইবার ঝুঁকিও ততই বাড়ছে। ঠিক এই জায়গাতেই প্রয়োজন হয় ইথিক্যাল হ্যাকারদের—যারা প্রযুক্তিকে সুরক্ষা দেয়, হ্যাকারদের হাত থেকে ডেটা রক্ষা করে। আপনি যদি প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী হন, নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসেন, তাহলে ইথিক্যাল হ্যাকিং হতে পারে আপনার জন্য এক অসাধারণ ক্যারিয়ার অপশন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে সাইবার নিরাপত্তা এখন আর শুধু বড় কোম্পানির বিষয় নয়—এটি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেরও অংশ। ফেসবুক, ইমেইল, অনলাইন ব্যাংকিং কিংবা ডিজিটাল আইডি—সবকিছুই এখন হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিতে। তাই আজকের যুগে ইথিক্যাল হ্যাকিং শেখা মানে শুধু নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নয়, বরং একটি লাভজনক ক্যারিয়ার গড়ে তোলার দারুণ সুযোগও।

🤔 ইথিক্যাল হ্যাকিং কেন শিখবেন?

অনলাইন ব্যাংকিং, ই-কমার্স, সরকারি ওয়েবসাইট—সবই এখন সাইবার আক্রমণের শিকার হতে পারে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো দক্ষ সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট খুঁজছে যারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। নারীদের জন্য এটি হতে পারে এক নতুন পরিচিতি—সাইবার গার্ডিয়ান” হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুযোগ।

এই কোর্স আপনাকে একজন “White Hat” Hacker হিসেবে গড়ে তুলবে, যিনি সিস্টেমের দুর্বলতা বের করে তা নিরাপদ করতে সহায়তা করেন। এই জ্ঞান দিয়ে আপনি নিজেকে, পরিবারকে, এমনকি কোম্পানিকেও সাইবার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারবেন।

📘 কোর্সে কী কী শিখবেন?

আমাদের ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সটি এমনভাবে সাজানো যেখানে আপনি শুরুতেই পাবেন একদম বেসিক থেকে অ্যাডভান্স লেভেলের প্রশিক্ষণ।

  • কীভাবে ওয়েবসাইট বা নেটওয়ার্কের দুর্বলতা খুঁজে বের করতে হয়
  • পাসওয়ার্ড ক্র্যাকিং, ফিশিং, সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • Kali Linux ও Burp Suite-এর ব্যবহার
  • সাইবার আইনের প্রাথমিক ধারণা
  • প্র্যাকটিক্যাল ও লাইভ প্রজেক্ট

প্রতিটি টপিক সহজ, উপভোগ্য ও বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে শেখানো হবে।

🚀 শেখার পরে আপনার অবস্থান কোথায়?

এই স্কিল আপনার জীবনটাই বদলে দিতে পারে। এই কোর্স শেষে আপনি হবেন একজন আত্মবিশ্বাসী সাইবার সিকিউরিটি প্রফেশনাল।

  • আপনি সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন
  • ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা চেক করতে পারেন
  • বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন সিকিউরিটি টেস্টার খুঁজছে
  • চাইলে নিজেই একটি সাইবার সিকিউরিটি সার্ভিস চালু করতে পারেন

আপনি হবেন সেই নারী, যিনি নিজের প্রযুক্তিগত দক্ষতা দিয়ে অন্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।

💸 ইনকামের সুযোগ কেমন?

ইথিক্যাল হ্যাকিং স্কিলের চাহিদা এবং আয় দুটোই অনেক। আপনি চাইলে ঘন্টা প্রতি $২৫–$১০০ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আবার কোম্পানিগুলো ইথিক্যাল হ্যাকারদের ফুল-টাইম চাকরিতে ভালো বেতনে নিয়োগ দেয়—বাংলাদেশে ৳৫০,০০০ থেকে শুরু করে উন্নত দেশে লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন হয়।

বিভিন্ন Bug Bounty প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে আপনি একবারেই ৫০০-১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও, বিভিন্ন আইটি কোম্পানি, ব্যাংক, এবং সরকারি প্রজেক্টেও থাকে প্রচুর চাহিদা।

🔮 এই কোর্সের ভবিষ্যৎ কেমন?

ইথিক্যাল হ্যাকিং এমন একটি স্কিল, যার চাহিদা সময়ের সঙ্গে আরও বাড়ছে।

  • AI যত বাড়বে, সিকিউরিটির প্রয়োজন তত বেশি হবে
  • অনেক দেশেই এখন “সাইবার আর্মি” গঠন করা হচ্ছে
  • বাংলাদেশ সরকারও সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স গড়ে তোলার দিকে কাজ করছে

আগামী ৫ বছরে এটি অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন ক্যারিয়ারে পরিণত হবে, বিশেষ করে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে সমাজেও আসবে ইতিবাচক পরিবর্তন।

🧾 নিজের ইনভেস্টমেন্ট লাগবে?

না, আপনার একটি ল্যাপটপ ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই চলবে। আমাদের কোর্সটি এমনভাবে তৈরি করা যাতে আপনি ঘরে বসেই শেখার সুযোগ পান।
বাড়তি সফটওয়্যার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কিনতে হবে না।

👩💼 এটা কি পেশা হিসেবে গ্রহণ করা যাবে?

অবশ্যই! এটি একটি পূর্ণকালীন পেশা হিসেবে নেওয়া যায়। আপনি চাইলে সিকিউরিটি অ্যানালিস্ট, পেন-টেস্টার, কিংবা সাইবার কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন।

এটি একটি ফুল-টাইম, হাই-ডিমান্ড প্রফেশন। বিশ্বব্যাপী সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টদের ঘাটতি রয়েছে।আপনি চাইলে অফিসে কাজ করতে পারেন, কিংবা ঘরে বসে ফ্রিল্যান্স করেও আয় করতে পারেন।

👭 কোন ধরনের নারীদের জন্য এই কোর্স?

  • প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণী যারা নতুন কিছু শিখতে চায়
  • ছাত্রী বা গৃহিণী যারা ঘরে বসেই আয় করতে চায়
  • চাকরিজীবী নারী যারা স্কিল আপ করতে চায়
  • যারা নির্যাতন বা প্রান্তিক অবস্থান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চায়
  • যারা সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত, নিজের পরিবারকেও সুরক্ষা দিতে চায়

যেকোনো নারী, যার ইচ্ছা আছে নতুন কিছু শেখার, তার জন্যই এটি পারফেক্ট।

🤝 আমরা কীভাবে সাপোর্ট দেব?

  • প্রতিটি টপিকে থাকছে বিস্তারিত ব্যাখ্যা ও লাইভ সাপোর্ট
  • সপ্তাহে একদিন প্র্যাকটিক্যাল সাপোর্ট সেশন
  • কোর্স শেষে থাকবে রিভিউ, ফিডব্যাক ও গাইডলাইন
  • প্রশ্ন থাকলে ইনবক্সে সাপোর্ট, গ্রুপে আলোচনার সুযোগ
  • আমরা চাই আপনি নিজে আত্মবিশ্বাসী হন, কাজ শুরু করতে পারেন
  • সাপোর্ট টিমের সহায়তা ২৪/৭
  • এক্সপার্ট মেন্টরের কাছ থেকে গাইডলাইন

আপনি শুরুতেই কোনো বিষয় না বুঝলেও আমরা ধাপে ধাপে বুঝিয়ে নিয়ে যাব।

❤️ আপনাকে শেখালে আমাদের লাভ কী?

আমরা “ডিজিটাল ডিভাস” প্ল্যাটফর্ম থেকে বিশ্বাস করি, একজন নারী যখন প্রযুক্তিতে দক্ষ হন, তখন তিনিই সমাজের এক শক্তি হয়ে ওঠেন।
আপনার সাফল্যই আমাদের সবচেয়ে বড় পুরস্কার। আপনার গল্প নতুনদের অনুপ্রেরণা দেবে।

আপনার সফলতাই আমাদের প্রেরণা—আপনার অর্জনই আমাদের গর্ব।

🔁 নিজে শিখে অন্যকে শেখানো যাবে?

অবশ্যই! আপনি দক্ষ হয়ে গেলে চাইলে অন্যদের শেখাতে পারেন—অনলাইন ট্রেইনার হতে পারেন, নিজের একটি কোর্স তৈরি করতে পারেন, নিজের এলাকায় বা কমিউনিটিতে অন্যদের শেখানোর উদ্যোগ নিতে পারেন।

শুধু নিজে নয়, অনেকের জীবনে আপনি হবেন “সাইবার গার্ডিয়ান”।

পরিশেষে একটাই কথা বলব

নিরাপদ হ্যাকিং শুধু পেশা না, এটি এক ধরনের দায়িত্ব—ডিজিটাল দুনিয়াকে নিরাপদ রাখার দায়িত্ব। আপনি চাইলে হয়ে উঠতে পারেন সেই সাইবার হিরো যে শুধু নিজের জীবনের উন্নতি করে না, বরং অন্যদেরও নিরাপদ রাখে।

আজই যুক্ত হনডিজিটাল ডিভাস‘-এর ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সে, এবং গড়ুন সাহসী এক ভবিষ্যৎ!

নারীদের জন্য একটি সাহসী ও যুগোপযোগী পেশা

ইথিক্যাল হ্যাকিং

ডিজিটাল ডিভাস – ক্রাশ কোর্স

বর্তমানে আমাদের Advanced Web Designing ক্রাশ কোর্স চালু রয়েছে। সেই কারণে পরবর্তীতে Ethical Hacking কোর্সের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ (সিডিউল) এবং মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি ইন শা আল্লাহ শিগগিরই প্রকাশ করা হবে

আপনাদের ধৈর্য ও আগ্রহের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

প্রযুক্তির দুনিয়া যতই এগিয়ে যাচ্ছে, সাইবার ঝুঁকিও ততই বাড়ছে। ঠিক এই জায়গাতেই প্রয়োজন হয় ইথিক্যাল হ্যাকারদের—যারা প্রযুক্তিকে সুরক্ষা দেয়, হ্যাকারদের হাত থেকে ডেটা রক্ষা করে। আপনি যদি প্রযুক্তির প্রতি আগ্রহী হন, নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসেন, তাহলে ইথিক্যাল হ্যাকিং হতে পারে আপনার জন্য এক অসাধারণ ক্যারিয়ার অপশন।

বর্তমান ডিজিটাল যুগে সাইবার নিরাপত্তা এখন আর শুধু বড় কোম্পানির বিষয় নয়—এটি আমাদের ব্যক্তিগত জীবনেরও অংশ। ফেসবুক, ইমেইল, অনলাইন ব্যাংকিং কিংবা ডিজিটাল আইডি—সবকিছুই এখন হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিতে। তাই আজকের যুগে ইথিক্যাল হ্যাকিং শেখা মানে শুধু নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নয়, বরং একটি লাভজনক ক্যারিয়ার গড়ে তোলার দারুণ সুযোগও।

🤔 ইথিক্যাল হ্যাকিং কেন শিখবেন?

অনলাইন ব্যাংকিং, ই-কমার্স, সরকারি ওয়েবসাইট—সবই এখন সাইবার আক্রমণের শিকার হতে পারে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো দক্ষ সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট খুঁজছে যারা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। নারীদের জন্য এটি হতে পারে এক নতুন পরিচিতি—সাইবার গার্ডিয়ান” হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুযোগ।

এই কোর্স আপনাকে একজন “White Hat” Hacker হিসেবে গড়ে তুলবে, যিনি সিস্টেমের দুর্বলতা বের করে তা নিরাপদ করতে সহায়তা করেন। এই জ্ঞান দিয়ে আপনি নিজেকে, পরিবারকে, এমনকি কোম্পানিকেও সাইবার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারবেন।

📘 কোর্সে কী কী শিখবেন?

আমাদের ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সটি এমনভাবে সাজানো যেখানে আপনি শুরুতেই পাবেন একদম বেসিক থেকে অ্যাডভান্স লেভেলের প্রশিক্ষণ।

  • কীভাবে ওয়েবসাইট বা নেটওয়ার্কের দুর্বলতা খুঁজে বের করতে হয়
  • পাসওয়ার্ড ক্র্যাকিং, ফিশিং, সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
  • Kali Linux ও Burp Suite-এর ব্যবহার
  • সাইবার আইনের প্রাথমিক ধারণা
  • প্র্যাকটিক্যাল ও লাইভ প্রজেক্ট

প্রতিটি টপিক সহজ, উপভোগ্য ও বাস্তব উদাহরণের মাধ্যমে শেখানো হবে।

🚀 শেখার পরে আপনার অবস্থান কোথায়?

এই স্কিল আপনার জীবনটাই বদলে দিতে পারে। এই কোর্স শেষে আপনি হবেন একজন আত্মবিশ্বাসী সাইবার সিকিউরিটি প্রফেশনাল।

  • আপনি সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন
  • ফ্রিল্যান্সিং করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা চেক করতে পারেন
  • বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন সিকিউরিটি টেস্টার খুঁজছে
  • চাইলে নিজেই একটি সাইবার সিকিউরিটি সার্ভিস চালু করতে পারেন

আপনি হবেন সেই নারী, যিনি নিজের প্রযুক্তিগত দক্ষতা দিয়ে অন্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।

💸 ইনকামের সুযোগ কেমন?

ইথিক্যাল হ্যাকিং স্কিলের চাহিদা এবং আয় দুটোই অনেক। আপনি চাইলে ঘন্টা প্রতি $২৫–$১০০ পর্যন্ত ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আবার কোম্পানিগুলো ইথিক্যাল হ্যাকারদের ফুল-টাইম চাকরিতে ভালো বেতনে নিয়োগ দেয়—বাংলাদেশে ৳৫০,০০০ থেকে শুরু করে উন্নত দেশে লাখ টাকা পর্যন্ত বেতন হয়।

বিভিন্ন Bug Bounty প্রোগ্রামে অংশ নিয়ে আপনি একবারেই ৫০০-১০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।
এছাড়াও, বিভিন্ন আইটি কোম্পানি, ব্যাংক, এবং সরকারি প্রজেক্টেও থাকে প্রচুর চাহিদা।

🔮 এই কোর্সের ভবিষ্যৎ কেমন?

ইথিক্যাল হ্যাকিং এমন একটি স্কিল, যার চাহিদা সময়ের সঙ্গে আরও বাড়ছে।

  • AI যত বাড়বে, সিকিউরিটির প্রয়োজন তত বেশি হবে
  • অনেক দেশেই এখন “সাইবার আর্মি” গঠন করা হচ্ছে
  • বাংলাদেশ সরকারও সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স গড়ে তোলার দিকে কাজ করছে

আগামী ৫ বছরে এটি অন্যতম চাহিদাসম্পন্ন ক্যারিয়ারে পরিণত হবে, বিশেষ করে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়লে সমাজেও আসবে ইতিবাচক পরিবর্তন।

🧾 নিজের ইনভেস্টমেন্ট লাগবে?

না, আপনার একটি ল্যাপটপ ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই চলবে। আমাদের কোর্সটি এমনভাবে তৈরি করা যাতে আপনি ঘরে বসেই শেখার সুযোগ পান।
বাড়তি সফটওয়্যার বা ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি কিনতে হবে না।

👩💼 এটা কি পেশা হিসেবে গ্রহণ করা যাবে?

অবশ্যই! এটি একটি পূর্ণকালীন পেশা হিসেবে নেওয়া যায়। আপনি চাইলে সিকিউরিটি অ্যানালিস্ট, পেন-টেস্টার, কিংবা সাইবার কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন।

এটি একটি ফুল-টাইম, হাই-ডিমান্ড প্রফেশন। বিশ্বব্যাপী সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টদের ঘাটতি রয়েছে।আপনি চাইলে অফিসে কাজ করতে পারেন, কিংবা ঘরে বসে ফ্রিল্যান্স করেও আয় করতে পারেন।

👭 কোন ধরনের নারীদের জন্য এই কোর্স?

  • প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণী যারা নতুন কিছু শিখতে চায়
  • ছাত্রী বা গৃহিণী যারা ঘরে বসেই আয় করতে চায়
  • চাকরিজীবী নারী যারা স্কিল আপ করতে চায়
  • যারা নির্যাতন বা প্রান্তিক অবস্থান থেকে ঘুরে দাঁড়াতে চায়
  • যারা সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তিত, নিজের পরিবারকেও সুরক্ষা দিতে চায়

যেকোনো নারী, যার ইচ্ছা আছে নতুন কিছু শেখার, তার জন্যই এটি পারফেক্ট।

🤝 আমরা কীভাবে সাপোর্ট দেব?

  • প্রতিটি টপিকে থাকছে বিস্তারিত ব্যাখ্যা ও লাইভ সাপোর্ট
  • সপ্তাহে একদিন প্র্যাকটিক্যাল সাপোর্ট সেশন
  • কোর্স শেষে থাকবে রিভিউ, ফিডব্যাক ও গাইডলাইন
  • প্রশ্ন থাকলে ইনবক্সে সাপোর্ট, গ্রুপে আলোচনার সুযোগ
  • আমরা চাই আপনি নিজে আত্মবিশ্বাসী হন, কাজ শুরু করতে পারেন
  • সাপোর্ট টিমের সহায়তা ২৪/৭
  • এক্সপার্ট মেন্টরের কাছ থেকে গাইডলাইন

আপনি শুরুতেই কোনো বিষয় না বুঝলেও আমরা ধাপে ধাপে বুঝিয়ে নিয়ে যাব।

❤️ আপনাকে শেখালে আমাদের লাভ কী?

আমরা “ডিজিটাল ডিভাস” প্ল্যাটফর্ম থেকে বিশ্বাস করি, একজন নারী যখন প্রযুক্তিতে দক্ষ হন, তখন তিনিই সমাজের এক শক্তি হয়ে ওঠেন।
আপনার সাফল্যই আমাদের সবচেয়ে বড় পুরস্কার। আপনার গল্প নতুনদের অনুপ্রেরণা দেবে।

আপনার সফলতাই আমাদের প্রেরণা—আপনার অর্জনই আমাদের গর্ব।

🔁 নিজে শিখে অন্যকে শেখানো যাবে?

অবশ্যই! আপনি দক্ষ হয়ে গেলে চাইলে অন্যদের শেখাতে পারেন—অনলাইন ট্রেইনার হতে পারেন, নিজের একটি কোর্স তৈরি করতে পারেন, নিজের এলাকায় বা কমিউনিটিতে অন্যদের শেখানোর উদ্যোগ নিতে পারেন।

শুধু নিজে নয়, অনেকের জীবনে আপনি হবেন “সাইবার গার্ডিয়ান”।

পরিশেষে একটাই কথা বলব

নিরাপদ হ্যাকিং শুধু পেশা না, এটি এক ধরনের দায়িত্ব—ডিজিটাল দুনিয়াকে নিরাপদ রাখার দায়িত্ব। আপনি চাইলে হয়ে উঠতে পারেন সেই সাইবার হিরো যে শুধু নিজের জীবনের উন্নতি করে না, বরং অন্যদেরও নিরাপদ রাখে।

আজই যুক্ত হনডিজিটাল ডিভাস‘-এর ইথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সে, এবং গড়ুন সাহসী এক ভবিষ্যৎ!

বর্তমানে আমাদের Advanced Web Designing ক্রাশ কোর্স চালু রয়েছে। সেই কারণে পরবর্তীতে Ethical Hacking কোর্সের পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ (সিডিউল) এবং মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি ইন শা আল্লাহ শিগগিরই প্রকাশ করা হবে

আপনাদের ধৈর্য ও আগ্রহের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

নারীদের জন্য একটি সাহসী ও যুগোপযোগী পেশা

ইথিক্যাল হ্যাকিং

ডিজিটাল ডিভাস – ক্রাশ কোর্স